Monday, December 23, 2024
HomeIIT KHARAGPURIIT KHARAGPUR : এশিয়ার 'প্রথম ১০০' বিজ্ঞানীর তালিকায় খড়্গপুর IIT র অধ্যাপক,...

IIT KHARAGPUR : এশিয়ার ‘প্রথম ১০০’ বিজ্ঞানীর তালিকায় খড়্গপুর IIT র অধ্যাপক, তালিকায় বাংলার আরও এক

Kharagpur IIT professor in Asia's 'First 100' scientists list, another from Bengal in the list

প্রতিনিধি, খড়্গপুর: কে টিভি নিউজ: ৮ এপ্রিল: এশিয়ার ‘প্রথম একশো’ বা ‘সেরা একশো’ বিজ্ঞানীর তালিকায় জায়গা করে নিলেন আইআইটি খড়্গপুরের (IIT Kharagpur) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ‘প্রফেসর’ সুমন চক্রবর্তী (Professor Suman Chakraborty)। সদ্য প্রকাশিত ‘এশিয়ান সায়েন্টিস্ট ম্যাগাজিন’ এর অষ্টম সংস্করণে বাংলা থেকে মাত্র দু’জন বিজ্ঞানী ‘সেরা একশো’-র তালিকায় আছেন, অধ্যাপক সুমন চক্রবর্তী এবং অধ্যাপক সঙ্ঘমিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্ঘমিত্রা কলকাতার ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী। তিনি আগেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন। অপরদিকে, গত বছর শিক্ষক দিবসে ‘জাতীয় শিক্ষক’ সম্মানে ভূষিত হয়েছেন আইআইটির অধ্যাপক-গবেষক সুমন চক্রবর্তী। তাঁর ‘ফ্লুইড মেকানিকস অ্যান্ড থার্মাল সায়েন্স’ নিয়ে গবেষণার জন্য দেশে বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ ‘শান্তিস্বরূপ ভাটনগর সম্মান’ও পেয়েছেন। পেয়েছেন ‘ইনফোসিস পুরস্কার-২০২২’। এছাড়াও, আন্তর্জাতিক সংস্থা রিসার্চ.কম (Research.com)-এর ডি-ইনডেক্স (D-Index) অনুযায়ী ভারতের সেরা গবেষকের তকমাও পেয়েছেন তিনি। এবার এশিয়ার ‘সেরা একশো’ বিজ্ঞানীর তালিকাতেও জায়গা করে নিলেন তিনি।

প্রসঙ্গত, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) প্রাক্তনী সুমন ২০০২ সালে খড়্গপুর আইআইটিতে অধ্যাপক হয়ে আসেন। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক সুমনের মূল বিষয় ‘ফ্লুইড মেকানিকস অ্যান্ড থার্মাল সায়েন্স’। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই বিষয়ে নানা গবেষণা করে চলেছেন তিনি। ফ্লুইড মেকানিকস নিয়ে তাঁর গবেষণা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবায় স্বল্প খরচে নানা রোগ নির্ণয়ে সুমনের আবিষ্কৃত প্রযুক্তি নজর কেড়েছে এই পত্রিকার প্রকাশকদের। সুমন জানিয়েছেন, “আমি ধারাবাহিকভাবে নানা গবেষণায় যুক্ত। গত কয়েক বছরে যে সম্মান পেয়েছি তাতে আরও অনুপ্রেরণা পেয়েছি। দেশের প্রান্তিক মানুষের কথা ভেবে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নির্ভুল পরীক্ষায় নানা প্রযুক্তির আবিষ্কার করেছি ও করছি। সে সব বিভিন্ন সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। মনে হয় নানা সমীক্ষার পরেই এশিয়ার এই সায়েন্টিস্ট ম্যাগাজিন আমাকে বেছেছে। এই সম্মান নিঃসন্দেহে কাজে আরও উৎসাহ জোগাবে।”

RELATED ARTICLES

Most Popular